মঙ্গলবার (৩ জুন) দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সঙ্গে বৈঠকে জুলাই ঐক্যের প্রতিনিধি এই আল্টিমেটাম দেন।
এর আগে বেলা ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে শুরু হয় জুলাই ঐক্যের ‘লং মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচি। দোয়েল চত্বর হয়ে শিক্ষা ভবন মোড়ে আসলে জুলাই ঐক্যের লং মার্চটি আটকে দেয় পুলিশ। এসময় আন্দোলনরতরা রাস্তায় বসে পড়েন। পুলিশের হস্তক্ষেপে জুলাই ঐক্যের পাঁচজনের একটি দল সচিবালয়ের ভেতরে যান। শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে প্রবেশের অনুমতি পায়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে বৈঠকে আমলাদের অপসারণের দাবি জানিয়ে তালিকা তুলে দেয় তারা। বৈঠকের পর ১৯ জুনের মধ্যে সচিবালয় থেকে আওয়ামীপন্থী আমলাদের অপসারণের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার করেন তারা। তবে ১৬ দিনের মধ্যে দাবি আদায় না হলে আবারও আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন জুলাই ঐক্য।
আরও পড়ুন: আন্দোলন প্রত্যাহার করেছে ‘জুলাই ঐক্য’
এ প্রতিনিধি দলে ছিলেন প্লাটফর্মটির অন্যতম সংগঠক মুসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ, এবি জুবায়ের, প্লাবন তারিক, ইসরাফিল ফরাজী ও বোরহান মাহমুদ।
লং মার্চ শুরুর আগে শাহবাগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে কথা বলেন নেতারা। তারা বলেন, সচিবালয়ের আওয়ামীপন্থি আমলারা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পায়তারা করছে। তাদের অবিলম্বে অপসারণ করার দাবি জানানো হচ্ছে।
গত ২৭ মেও সচিবালয়ে আওয়ামীপন্থী আমলাদের অপসারণের দাবি জানিয়ে তালিকা তুলে দেয় আন্দোলনরতরা।