সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) থানার জমি অবৈধভাবে দখল করে) থাকা ব্যক্তিরা জমি ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। পরে বিকেলে মুকসুদপুর থানা পুলিশ তাদের জমি বুঝে নেয়।
জানা গেছে, মুকসুদপুর থানার কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে থানার পাশের পরিত্যক্ত জমিতে প্রথমে আশ্রয় ও পরবর্তীতে ব্যবসায়ীক দোকানপাট গড়ে তোলে স্থানীয় কয়েকটি পরিবার। বেশ কয়েক বছর আগে থেকে জমি ছেড়ে দিতে দফায় দফায় তাদের নোটিশ করে থানা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বিগত দিনে তারা জমি ছাড়তে গড়িমসি করে। সম্প্রতি মুকসুদপুর থানা পুলিশ আলোচনা করে জমি ছেড়ে দিতে বললে সোমবার দখল করা জমি ছেড়ে অন্যত্র চলে যায় তারা। পরে থানা কর্তৃপক্ষ বেদখলে থাকা তাদের সাড়ে ৭ শতাংশ জমি বুঝে পায়।
আরও পড়ুন: গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ককে বহিষ্কার
মুকসুদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমরা আমাদের জমি দীর্ঘদিন পরে বুঝে পেয়েছি। তারা থানার জমি দখল করে থাকায় আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিলাম। তাদের স্থাপনাটি থানার সীমানা ঘেঁষে থাকায় প্রাচীর দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের দখলে থাকা জমি ছেড়ে দিয়েছে।’
]]>