অভিযোগটি উঠেছে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. সাখাওয়াত হোসেনের বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগী রোগী আনোয়ারা বেগম বলেন, ‘অনেকদিন আগে অ্যালার্জির কারণে নেয়া একটি ইনজেকশনের জায়গায় গুরুতর ইনফেকশন হয়। তীব্র হাতের ব্যথা নিয়ে প্রথমে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাই। সেখানে পরীক্ষার পর জানানো হয় অস্ত্রোপচার করতে হবে। কিন্তু দালালের প্রভাবে ভর্তি হই স্থানীয় কে কে হাসপাতালে।’
আরও পড়ুন: হার্টের রোগীকে ‘লাথি মেরে’ আহত করলেন জরুরি বিভাগের চিকিৎসক!
সেখানে অপারেশন করার জন্য আসেন শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক সাখাওয়াত হোসেন। এনেস্থিসিয়া দেয়ার পর শুরু হয় অপারেশন। তবে তীব্র যন্ত্রণা অনুভব করায় সে সময় চিৎকার করতে থাকেন বলেও জানান আনোয়ারা বেগম। তিনি বলেন, ‘এ সময় চিকিৎসক ক্ষিপ্ত হয়ে সজোরে থাপ্পড় মারেন। এতে গালে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে।’
যদিও নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে চিকিৎসক সাখাওয়াত হোসেন জানান, রোগী নাড়াচাড়া করার সময় বিছানা থেকে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। তখন তাকে ধরে ওঠানোর সময় ব্যথা লেগে থাকতে পারে।
তবে কেন এনেস্থিসিয়া কাজ করেনি সে বিষয়ে কিছুই বলতে পারেননি তিনি।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জনের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
]]>